কলকাতার একটা মেসেজ পার্লারের কথা বলি। আমার চুলটা বড় হয়ে গেছিল ভাবলাম পার্লারে গিয়ে কেটে আসি। সেই মতো আমি পার্লারে গিয়ে ঢুকলাম। উনারা দরজা খুলে বললেন দিদি বসুন। আমি বললাম যে যারা কাটবে তারা কোথায় ? বলো দিদি আজকে তো বিয়ের দিন আছে সবাই সাজাতে গেছে। আমি বললাম তাহলে অন্যদিন আসবো ? ছেলেটি বলল দিদি যদি কিছু না মনে করেন আমিও কেটে দিতে পারি। আমি বললাম তুমি কি মেয়েদের চুল কেটেছো ? সে বলল দিদি কেটেছি। আমি ভাবল শুধু তো লেন্সটা ছোট করা আর তো অন্য কিছু নয় আমি বললাম কত না ভাই বলল ৫০০ টাকা। আমি বললাম না আমি আগেও কেটে গেছি ৪০০ টাকা নেয়। সে বলল ঠিক আছে দিদি তাই দেবেন। তারপর যাই হোক ছেলেটা ভালই কাটলো। আমার সাথে মিষ্টি বলে আমারই এক বন্ধু গেছিল। এদিক-ওদিক ঘুরে দেখছিল। অন্য একটি সেলুনেরি ছেলে মিষ্টি কে এসে বলল দিদি? আপনি কি এই ছেলেটার সাথে একটুক্ষণ কাটাবেন তাহলে আপনি ৫-৭ হাজার টাকা পেয়ে যাবেন। সে বলল এ আবার কেমন কথা ! তারপর তাকে বলল দিদি আপনি কি ১০০০০ টাকায় রাজি আছেন মাত্র আধটা ঘণ্টা। হঠাৎ মিষ্টি আমাকে এসে বলল তোর হয়ে গেলে চলে যাস আমি আধঘন্টা পরে আসছি। প্রায় ঘন্টা দুয়েক পরে সে ফিরে এলো তখন আমি হাত মুখ ধুয়ে টিফিন করছি। ও আমাকে এসে সব কথা খুলে বলল। বলল একটি কম বয়সী ছেলে তাকে বলল ১০ হাজার টাকা দেবো আমি একবার করবো। মিষ্টির ও বয়-ফ্রেন্ড আছে সে করেনি এমন নয়। সে তাকে শুধুই হাত দিয়ে চটকাতে চটকাতেই ওর সব বের করে দিয়েছে। আল্টিমেটলি ওর খাড়া হয়নি ওর ওখানে ঢুকাতেই পারেনি। উল্টে ও ওরটটা খুব চুষেছে। মানে নিচটা। ও বলল ভালই আনন্দ পেয়েছি। তবে ওটা নাকি এতটাই নীতিয়ে ছিল হাত দিয়ে চটকেও একটুও শক্ত হয়নি। বর্তমানে মিষ্টি মাসি ২ থেকে ৩ লাখ টাকা করে। আর কিছু বললাম না
Apart from the sadness of the video shot.....